আগুন জ্বলে ফাগুনে আশরাফুল মান্নান আগুন জ্বলে ফাগুনে গরম হয়ে উঠতো এদেশ তপ্ত মনের আগুনে। এই ফাগুনেই বায়ান্নতে ভাষার আগুন জ্বলেছে বীজ বুনেছি স্বাধীনতার একাত্তুরে ফলেছে। এই ফাগুনই মার্চে মিশে
তুমি আমার অভ্যাসে নেই সালমা বিনতে শামছ তোমার আমার মধ্যকার অনেক প্রেম আছে, অভিমান, খুনসুটি, ভালোলাগা অফুরন্ত ভালোবাসা আছে, কাছে পাবার ব্যাকুলতা -আছে ছুঁয়ে দেখার আকুলতা। অথচ তুমি আমার অভ্যাসে
এম.আর. মনজু— এর তিন কবিতা যদি পারতাম যদি পারতাম— আকাশের কাছ হতে ভোরের সূর্য এনে তোমার কপালে লাল টিপ পরাতাম। তোমার কাছে আছে স্বর্গীয় সুখ,অনাবিল আনন্দ তোমার প্রেরণায় খুঁজে পাই
গুচ্ছ ছড়া | মাহমুদ সালিম পল্লী গাঁয়ে পল্লী গাঁয়ের মাঠ পেরিয়ে গেলাম বনের কাছে সেথায় নাকি জোনাক পোকা পেখম মেলে নাচে। পাহাড় আমায় বললো ডেকে হিসেবটা কি বুঝো? সাগর সেঁচে
রিতা ফারিয়া রিচি— এর ছোট্ট গায়ের ছেলে বইয়ের পাতায় চোখ বুলিয়ে ঘুমের ঘোরে ঢুলি, মাথার ভেতর ঘোরে শুধু ঠাকুরমায়ের ঝুলি৷ পেছন থেকে বললো হঠাৎ কর্তা মায়ে ডাকে, শুনতে পেলাম উচ্চস্বরে
নীলের বাড়িতে হলুদে সখ্যতা— রানা জামান হলুদ কাটাতে প্লাস্টিড হ্যাকিং করতে গিয়ে ধরা খাই দিবাকরে সবুজের আক্রা ব্যবসায়ীদের নিয়ে যাচ্ছে সিস্টেমের কেন্দ্রে আমজনতা সবুজের কেন্দ্রে থেকে খেয়ে যাচ্ছে পঁচা মরিচের
জাতীয় সশস্ত্রবাহিনী দিবস পালন বাংলাদেশ লেখক সমিতির ৪৮৬তম সাহিত্যসভা অনুষ্ঠিত শীলন বাংলা ডটকম : জাতীয় সশস্ত্রবাহিনী দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের গৌরবময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অকুতোভয় অফিসার ও সেনাদের প্রতি
শিশু-কিশোরদের মনন গঠন-উপযোগী একটি গ্রন্থ মহিউদ্দিন আকবর ছোট-বড় সবার কাছেই ছড়া একটি সুখপাঠ্য বিষয়। ছড়াসাহিত্যের ইতিহাস অনেক পুরনো। অতীতে ছড়া রচিত ও বিকশিত হয়েছে মানুষের মুখে মুখে। এগুলো রক্ষিত হয়েছে
মহিউদ্দিন আকবর-এর দুটো কবিতা তিনি জেগে আছেন তিনি জেগে আছেন আমাদের চেতনলোকে- মানচিত্রের পরতে পরতে, কে স্মরণে রাখলো; কে রাখলো না- তাতে তার তো কিছু আসে যায় না… তাকে স্মরে
সরাইখানার মুসাফির | লাবীব আব্দুল্লাহ জীবন জীবন হলো নদী৷ জীবনে রয়েছে ভাঙ্গা গড়া৷ উজান ভাটি৷ জীবন সূর্য উদয় ও অস্তও রয়েছে৷ রয়েছে যৌবনের মধ্য গগন৷ জীবন চাঁদ তারা৷ আলো রয়েছে৷
এই! চলো না দু’জনা হারিয়ে যাই অজানা প্রান্তরে সবুজ বনানীর দেশে,চেঙ্গী নদীর ধারে। বুনো ফুল, লতাপাতা আর পুষ্ট বৃক্ষরাজি ঘেরা পাহাড়ের পদতলে, মানুষের কোলাহল থেকে অনেক অনেক দূরে। বাঁধবো দু’জন
তাহলে আমি কি এতো দিন আমাকেই ঠকিয়েছি ? এতো ভালোবাসা, এতো হাসি খেলা সবই কি অভিনয় ছিল ? নাকি ইঙ্গিতে অনেক বার বলেছিলে, আমিই বুঝতে পারিনি এই কথা গুলো কাল
তোমার কাঙ্খিত শাস্তি ছুঁয়ে ছুঁয়ে কাটাই প্রহর- অজান্তে নেশার অবাধ্য হাত বারবার কুঁকড়ে কি যেনো খুঁজে, মুঠোফোনের ভিতর বাতায়ন? নাকি হেঁয়ালী অনুভবে দু’কূল ভরবে নতুন সাজে? আজ দেখি- বাতায়ন খোলে
প্রথম দেখার মধুর আলাপনে আমি স্বপ্নে বিভোর, এরপর দূরন্ত ছুটোছুটি হৃদয়ের আবেগ নিয়ে হয়েছি ছন্দহারা। ভেসে চলা মেঘের মতো চঞ্চল হয়ে দেখেছি রঙিন স্বপ্ন দু’চোখে সারাক্ষণ , পালহীন নৌকার মতো
আমরা স্বাধীন দেশের, স্বাধীন মানুষ ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয়ে হেঁটে চলেছি পথ, একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের উত্তরসূরী আমরা ঘুনেধরা সমাজের জীর্ণতার প্রাচীর ভেঙে- লক্ষ্যপানে পৌঁছাবো এবার, সে করেছি পণ। আমাদের ঘুরে দাঁড়াতে হবে,
রাত জেগে লেখা চিঠি, বানালে নৌকা, ভাসালে জলে- আমি এক কাঙালি নারী, এক আকাশ প্রেম নিয়ে বসে আছি এই কূলে! ভাঙা সাঁকোতে পার হবো কি ঐ পাড়ে? তুমি বসতি গড়েছ
লোহিত রক্তকণায় জেগে উঠে শর্বরীর চাঁদ, নিষিক্ত আঁধারেরা হেঁটে চলে বিরানপ্রান্তর! স্বপ্নঘোরের খিড়কী খুলে অলকানন্দার সরোজটাকে আলতো ছুঁয়ে ভাবছি; অস্পৃশ্য নীলিমার মতো আরাধ্য তোমাকে এ’জন্মেই যদি আমার করে পেতাম! হয়তো
সাগর তীরে বালুকাবেলায়, একাকী সেই পথ চলা। অস্তমিত সূর্যকে দেখে, নিজের সাথে নিজে কথা বলা। দেখেছি আমি অশান্ত সমুদ্র, দেখেছি তার শান্ত রূপ। তীরেতে এসে আছড়ে পড়া, আর মাঝে মাঝে