প্রতিটি রুম হোক ইবাদতে আলোকময়। তবেই করোনা ভাইরাসের হবে ক্ষয় হবে ক্ষয় মানুষের হবে জয়, হবে জয়। ওয়াক্তিয়া জামাতে সর্বোচ্চ ৫, জুমায় সর্বোচ্চ ১০ জনের যে সিদ্ধান্ত সরকারে নির্বাহী বৈঠকে নেয়া হযেছে, সেটি কিন্তু হুট করে বা কারো চাপে নয়; বরং সিদ্ধান্তটি বহুল আলোচনা ও পর্যালোচনার পরেই হয়েছে এবং অবস্থার প্রেক্ষিতে আপতকালীন সময়ের জন্যই হয়েছে।
সুতরাং কেউ অন্যভাবে না নিয়ে বাস্তবায়নে সচেষ্ট হওয়াই দ্বীন ঈমান ও মানবতার জন্য কল্যাণকর হবে। এ ক্ষেত্রে ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ভাইদের সবার আগে খেয়াল করতে হবে। যাতে এটা নিয়ে নেগিটিভ কথাবার্তা বা মন্তব্য করে সময় ও আমল নষ্ট না করি।
তবে মসজিদ কর্তৃপক্ষ ও ইমাম-খতীবগণের ভূমিকা বেশি কার্যকর হবে।
তাই জাতিকে মহামারির প্রকোপ থেকে বাঁচাতে আমরা ওলামা ও প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই।
পাশাপাশি পরিস্থিতির জন্য নিজেদের গুনাহকেই প্রধান কারণ মনে করে আল্লাহর নিকট তাওবা-ইস্তিগফারে মনোনিবেশ করি।
এই সুযোগে প্রত্যেকের ঘরগুলোকে বরকতে ভরে তুলতে পারি ৫ ওয়াক্ত নামাজ , যিকির তিলাওয়াত, মুরাকাবা-মুহাসাবা ইত্যাদি ইবাদত-বন্দেগি দ্বারা।
এতে সহসাই দূর হয়ে যাবে পাপের সকল আয়োজন, দূর হবে অমূলক ভয়-টেনশন, হতাশা আর অজানা আতঙ্ক।
জীবন হবে সুন্দর, পুত-পবিত্র। যদিও মহামারির পর দেখা দেয় দুর্ভিক্ষ। সে জন্য দূর করতে হবে পারস্পরিক অনৈক্য। তবেই হয়েতো বের হয়ে যাবে সমাধানসূত্র।
Leave a Reply